রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৭

গল্পঃ একপাশ




চায়ের কাপের উপর পিরিচ ঢাকা ছিল। ঠান্ডা হচ্ছে চা, সে খেয়াল আছে। খসখসে শব্দে ফাইলে সাইন করে চলেছি একেরপর এক! ভীষণ ব্যস্ততা। তবুও সৌরভ এসেছে আমার অফিসে, কেবলমাত্র আমার সাথে দেখা করতে।
আড়চোখে বার দু'য়েক ওর দিকে তাকিয়ে বুঝলাম বন্ধু বিরক্ত হয়ে যাচ্ছে। তাই হাতঘড়ি টা কয়েকবার অনিচ্ছাবশত দেখে চলেছে সে।
গলা খাঁকড়ি দিয়ে বললাম, দেখছিস তো! অবস্থা! অফিস লাইফ। রোজ সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা। কাগজেকলমে কাজ, এর বাইরে যদি করতে হয় সেটা অবশ্য আন-অফিসিয়ালি বরং অফিসিয়াল!
কথাটা মনে হয় সৌরভের খুব একটা পছন্দ হয়নি। তাই মুখের কোণায় "চুক" জাতীয় একটা শব্দ করে বলল, "তোর অফিস! ফোনেও তাই, আজ এসেছি তবুও সেটাই!"
কলম থামিয়ে বললাম, বন্ধু!  এটাই তো ব্যাবধান। আগে ভাগে ভেবেছিলাম বিজনেস করবো। দ্যাখ! কই ফেঁসে গেলাম.. সরকারি চাকরি।
লস তো আর নেই! চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে ই কথাটা বলল সৌরভ।
হাহা, সেই দেখবি। এদিকে নিজের স্বাধীনতা অন্যের হাতে লুট হয়ে যাচ্ছে, সে তো আর দেখবি না!
চায়ের কাপ টেবিলে নামিয়ে সৌরভ আমার কাছাকাছি এসে নিচু গলায় বলল, " বুড়ো হলে পেনশন পাবি না! ওটা তো বিজনেসে পাচ্ছিস না!"
কথার উত্তর দেবার মাঝখানে, পিয়ন এসে হাজির। আরো একগাদা ফাইল নিয়ে এসেছে। অফিসের নতুন জয়েন করা একাউন্টটেন্ট কি একটা ভুল করেছে। গোটা অফিসে নাকি হইচই লেগে গেছে।
সৌরভ, শীতের সকালে ফাঁদে ধরা অতিথি পাখির মত আর্তচিৎকার করতে না পারলেও আমার দিকে করুণ চোখে তাকিয়ে বলল, " নে! আজ উঠি। তুই আমাকে ফ্রি হলে একটা ফোন দিস। "
আচ্ছা।  (চেয়ার ছেড়ে ওঠে চলে গেল সৌরভ)
আমি ওর যাবার পথে কিছুক্ষণ তাকিয়ে ফের কাজে মন দিলাম।
আমার বন্ধু সৌরভ। চোখে পাতলা চশমা, হ্যাংলা। দেখতে শ্যামলা। খুব বেশী টাইমলি চলে। ভার্সিটি লাইফে আমার একনিষ্ঠ রুমমেট। কাগজ-কলম থেকে শুরু করে, গায়ের শার্ট কি না শেয়ার করেছি দুজনে। এমন হতো জামাকাপড় কিনতে গেছি দাম টা আমার হাতের নাগালে নেই, তখন দুজনে মিলে সেটা কিনেছি ভাগাভাগি করে পড়ব বলে।
তবে বন্ধু সৌরভ ছিল সিরিয়াস। পড়াশোনা, লাইফ, ফ্যামিলি প্রায় সবকিছু নিয়ে। ফান কিংবা ফানি কোনকিছু তে ও আসত না। কিন্তু ও ছিল জলজ্যান্ত একটা কমেডি। একবার ভার্সিটি হলে পরীক্ষার মৌসুম চলছে। আমার বান্ধবীর ফোন ঠিক হলের খাবার শেষ করে ঢেঁকুর তুলে দোতলায় নিজের রুমে ফিরছি।
হ্যালো, শুনছিস!
হ্যাঁ, বল রে! কি হয়েছে?
রুমে বাজি ধরা হয়েছে, এই রাত ১২ টার আগে কাঁচা আম নিয়ে চাটনি মাখার।
ভালো তো! আমি কি করতে পারি বল? যদি বলিস, তাহলে অন্তত তোর হলের গেটে এসে আমের লবন টা ঠিক আছে কিনা দেখে আসতে পারি। তবুও আজকাল এসিডিটি হচ্ছে। (বলে ই একটা ঢেঁকুর তুললাম)
ছিঃ ছিঃ কি সব শোনাচ্ছিস রে!
কেন? শব্দটা ভালো নয়! হে হে..
তুই থামবি? শোন কাজের কথা প্রক্টরের অফিসের সামনে আমের গাছ আছে দেখেছিস?
হ্যাঁ, তো!
এখন গিয়ে গাছে ওঠে কয়েকটা আম পেড়ে আমাদের হলের গেটে চলে আয়।
মামাবাড়ি?  না কি! কাল আমার এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এক্সাম। আর আমি তোর জন্য আম পাড়বো? মগের মুল্লুক!
পেড়ে দে না ভাই!
ভাই কেন বললি?
ওকে ডিয়ার, প্লিজ পেড়ে দে।
(আসলে "ডিয়ার" শুনে মনটা গলে গেল। তাই সাথে সাথে সিদ্ধান্ত নিলাম আম পাড়তে প্রক্টরের অফিসের ছাদে যাবো।)
রুমে ফিরে চট জলদি লুঙ্গী ছেড়ে ট্রাউজার পড়ে মোবাইলের টর্চ টা চেক করছি। পাশ থেকে সৌরভ বইয়ের ফাঁক থেকে প্রশ্নটা করল, "কি রে? এত রাতে ট্রাউজার পরে কই যাবি? চা খেতে? তাহলে মামাকে বলে আমার রুমে এককাপ পাঠাস"
না! চা খেতে নয়। অন্যকিছু খেতে।
বই বিছানায় ফেলে চশমা উঁচিয়ে মশারীর ফাঁকা দিয়ে আমার দিকে উৎসুক দৃষ্টিতে বলল, "মানে কি?"
মানে ফানে কিচ্ছু না, তুই বইয়ের পাতায় মন দে। আমি আম পেড়ে দিয়ে আসি।
আরে কিসের আম? কাকে দিবি?  বলে মশারীর বাইরে ঝেড়ে বেড়িয়ে এল সৌরভ।
আরে মৌমিতা ফোন করেছিল। বলল, আম পেড়ে দিয়ে যা!
সৌরভের গলায় নিগূঢ় অভিমান ধরা। বলল, " আম পেড়ে দিবি তো যা! আমাকে বলার কি আছে? যা না!" এখানে অভিমানের কারণ টা ওকে না বলা নয়। বেচারা টমবয় মৌমিতার প্রেমে ডুবে আছে সেই প্রথমবর্ষ থেকে। নেহাতি, ভীতু টাইপ নয়ত। অনার্স ফাইনাল ইয়ারে এসেও " ভালোবাসি " শব্দটা মুখ ফুটে বলতে পারেনি সৌরভ। আর কপাল, মৌমিতা আমার ই বান্ধবী!
মোবাইল পকেটে পুরে সৌরভ কে হাত ধরে টেনে মশারী আধছেঁড়া করে বাইরে টেনে বের করলাম। নে চল আমার সাথে। আমি না হয় আম পাড়ব। তুই পৌঁছে দিবি, এতে যদি আমার বান্ধবী ইমপ্রেস হয়। তবুও মেয়েদের ইমপ্রেস করার মানে টাও হয়ত সৌরভ বোঝে না। সে বোঝে অন্ধ টান।
আম পেড়ে দিতে গিয়ে এক ঘন্টা লাগল। আমি আম পেড়ে দিলেও মৌমিতার হাতে আম পৌঁছি দিল সৌরভ। উঁকি দিয়ে যদিও মৌমিতা আমাকে খুঁজছিল। আমি রঙ্গনের ঝোঁপে লুকিয়ে ওদের অবস্থা দেখছিলাম আর মুচকি হাসি দিচ্ছিলাম। মুচকি হাসি ছিল কিনা জানিনা। অন্ধকারে অমনি উঁকি দিয়ে বন্ধু-বান্ধবীর ইতস্তত প্রেম দেখা টা মনে হয় ভার্সিটি এরিয়ার নেড়ি কুকুর টা মোটেই পছন্দ করেনি। ঘেউঘেউ করে আমার পিছু নিল শয়তান টা!
এরপর ওদের কি কথা হয়েছে। তা আর শোনার দূর্ভাগ্য হয়নি। কারণ আমার বন্ধু সৌরভ রীতিমত বদলে গেল চটজলদি। ফোনে কথা, মুচকি হাসি। ওর অন্তর্মুখী বিষয়গুলো আর ওকে বেঁধে রাখতে পারলো না। আমি মনে হয় ততদিনে বুঝে গেছি আমি আমার বন্ধু সৌরভ কে হারিয়ে ফেলেছি। আগেরমত সব বিষয়ে হাসাহাসি, শেয়ার হয় না। রাতবিরেত বেড়িয়ে যাওয়া হয় না। মৌমিতাকে ও আজকাল একা পাওয়া যায় না। এতে অবশ্য আমার খারাপ লাগা মোটেই ছিল না।
স্যার! লাঞ্চ টাইম। দুইটা পনেরো। আপনার খাবার কি এইখানে দিব?
সম্ভিত ফিরে পেলাম, আমি অফিসে। ক্ষণিকের জন্য সেটা হয়ত ভুলে গেছিলাম।
টাইম চেক করতে ফোন টা হাতে নিতে মেসেঞ্জারে সৌরভের মেসেজ।
" শোন, বিকেলবেলা আজ আগে বের হবি। আমি ভার্সিটি ক্যান্টিনের পাশে বসছি। এসে আমাকে কল করে নিস "
আমি থাম্বস আপ পাঠালাম।
ঢাকা নাকি মসজিদের নগরী। জ্যামের নগরী কেন নয় সেটাও প্রশ্ন জাগে মনে। অফিসের বাইরে এসে নিশ্বাস নিতে ভালো লাগে। আজকাল ভার্সিটি তে আসা হয় না। অথচ, এখানে ই কোন একটা সময়ে ছিল আমাদের ব্যাচের আধিপত্য!
পথেরদাবী, সভ্যতার দাবী তে আমাদের থাকা না থাকায় ধূঁলো জমে গেছে সেই কবে, কেউ কোনোদিন ব্যস্ততার ভীড়ে হয়ত খেয়াল ও করেনি।
ক্যান্টিন পৌঁছে কল দিলাম সৌরভ কে।
শোন, পুকুরপাড়ে চলে আয়।
ভার্সিটি পুকুরপাড়, আগেরমত নেই। অনেক ভীড়। কপোত-কপোতী তে ঠাসা। আমাকে দেখে সৌরভ বলল, " ব্যাটা! তাও দেরী করলি? পনেরো মিনিট। "
আরে বলিস না জ্যাম।
বাদ দে, কফি খাবি?
হুম।
মামা, দুটো কফি দিয়েন এইদিকে!
তারপর বল কেমন যাচ্ছে তোর? প্রশ্নটা আমাকে ই করল সৌরভ।
এইত মোটামুটি। দেখলি তো! সরকারি জব।
সৌরভ বলল, তোর মনে আছে? ভার্সিটি লাইফে একদিন বাজী ধরে পুকুরে নেমেছিলাম দুজনে।
হ্যাঁ, সে থাকবে না! মাঝ পুকুরে গিয়ে আমার লাইফ বাজী রেখে উল্টো তোকে বাঁচাতে হলো।
সৌরভ শুকনো হাসি দিল।
আমাদের কফি এসে গেল, তাতে হালকা চুমুক দিয়ে সৌরভ বলল, " জানিস, এদিন টা কেন আসি এখানে। "
 কফির কাপে চুমুক দিতে গিয়েও আমার আর দেয়া হলো না।
সৌরভ কাঁদছে।
কফির কাপ মাটিতে নামিয়ে ওর কাঁধে হাত রাখলাম। বললাম, "জানি! "
সৌরভ নিজেকে সামলে নিল।
বলল, অনেকদিন কেটে গেল তাই না। তোর অবন্তীর কথা মনে আছে?
হাহা.. থাকবে না। তোর ডিপার্টমেন্ট এ জুনিয়র।
তুই বলেছিলি অফার করবি।
হুম, হ্যাঁ।
আর পড়ে গেছিলি আমার শার্ট, তাও আবার আমার পারফিউম লাগিয়ে।
মেয়েটা বলে, "এক্সকিউজ মি, একটা কথা বলবো? এটা শার্ট কি সৌরভ ভাইয়ার? "
আমার নাজেহাল দশা।
হাহা... সৌরভ কফিতে চুমুক দিল
বুঝলাম ও খানিকটা হালকা হয়ে এসেছে।
তারপর সৌরভ বলল, " হাহা..পরেরদিন আমাকে বলে, ভাইয়া, পুলক ভাইয়া কি আপনার বন্ধু? আমি তো জানি তুই প্রপোজ করেছিস। তাই চট করে বললাম, নাহ কেন?"
পরে বলল, নাহ ভাইয়া! এমনি!
হাহা... জানিস পরে আমাকে কি বলেছে?
কি?
বলেছে, সে তোকে পছন্দ করে। হাহা...
কি অদ্ভুত!  না রে? যাকে ভালোবাসে মানুষ তার উপস্থিতি টের পেতে কত কি মনে গেঁথে রাখে। ঘ্রাণ, হাটাচলা, কথাবার্তা..
নে কফি খা, তোর কফি ঠান্ডা হচ্ছে।
খাচ্ছি, শালা!  এতদিন পর শুধু কফি খাওয়াচ্ছিস? আর কিছু বল!
আরে দাঁড়া!
মামা, দুটো চিপস।
তুই খা তোর চিপস!
তাহলে বল কি খাবি?
দুটো নান বল সাথে শিক। খাপে খাপ!
এরপর দুজনে কফির কাপে মগ্ন। কিছুক্ষণ চুপ থেকে দূরের একজোড়া কপোত-কপোতীর দিকে আঙুল দেখিয়ে সৌরভ আমাকে বলল, "তুই কি একটা না বলবি বলেছিলি সেদিন।"
আঙুলের দিকে তাকিয়ে প্রেম টার মানে বুঝতে হিমশিম খেলাম। চট করে ওর আঙুল নামিয়ে দিলাম। বাদ দে ওসব!
শোন যেটা বলতে চাইছিলাম। অফিসে নতুন কলিগ আমাকে প্রপোজ করেছে।
তাই কি? সৌরভের মুখে হাসির ঝিলিক! সে জানে?
কি জানে? ধুর!
কই আজ গেলাম, দেখালি না যে!
আরে একাউন্টস এ যে মেয়েটা এসেছে।
তুই রাজী মনে হচ্ছে! (মুচকি হাসি দিয়ে সৌরভের খোঁচা।)
মেয়েটা ভাল, জানি হিসেবে ভুল করে, তবুও ভাল।
সৌরভ হেসে বলল, নে শিক খা। এটা নিস না।
মজা নিচ্ছিস?
তুই সিরিয়াস ছিলি কবে?
বললাম, "তুই তো ছিলি!"
কথা শুনে আবার গুমোট ভাব এসে ভর করল ওর মুখে।
বলল, তাই তো সাথে আছে বেঁচে। আর.. এবার সৌরভের চোখের জল আর থামাতে পারলাম না।
মৌমিতার সাথে প্রেম তখন বেশ তুঙ্গে চলছে সৌরভের। আমি এদিকওদিক জুনিয়দের সাথে ডেটিং করে বেড়াচ্ছি। হঠাৎ একদিন রুমে ফিরতে সৌরভ কেঁদেকেটে আমাকে জড়িয়ে ধরল। আমি বেশ ভড়কে গেছি ওর হাবভাব দেখে। খানিকটা ভয় ও পেয়েছি। বললাম, "কি হয়েছে রে?"
মৌমিতা বাঁচবে না রে!
কি ফালতু কথা বলছিস? কে বলেছে তোকে?
ডাক্তার!
কবে? খুলে বল?
ওর ক্যান্সার! লাস্ট স্টেইজ। (আমি ভাবছিলাম, প্রথমে ও মজা করছে। এর মাঝে তখন মৌমিতার সাথেও আমার কথা তেমন হতো না।)
আমি কথা বলব ওর সাথে, আরে ভুলভাল শুনেছিস বোকা!
সৌরভ কে ঘুমের ট্যাবলেট দিয়ে ঘুম পাড়াতে বাধ্য হয়েছিলাম। জেগে থাকলে ই কাঁদতো ছেলেটা। কেউ এভাবে কাঁদলে আর কার ই ভাল লাগবে। আমার নিজেকে নিজেই বড্ড বেশী অসহায় লাগত।
মৌমিতা আর ক্লাসে আসত না। ফাইনালের রেজাল্ট পাবার আগে ই ট্রিটমেন্টের জন্য মাদ্রাজ নিয়ে যায় ওর পরিবার। বাসায় একমাত্র মেয়ে। খুব বেশী বেয়াড়াপনা ছিল। দুষ্টুমি করত কিন্তু কখনো ভুল সিদ্ধান্ত নেয় নি।
মনে আছে মৌমিতাকে এগিয়ে দিতে আমাদের ব্যাচের সবাই সেদিন গেছিলাম। ওর চুল পড়ে গেছিল ততদিনে। টাক মাথার মৌমিতা একবার শুধু সৌরভ কে অক্সিজেন মাস্ক খুলে বলে গেল, ভালোবাসি কাঠবিড়াল।
আর ফেরে নি মৌমিতা।
সৌরভ এত্ত ইমোশন কোথায় সেদিন লুকিয়ে রেখেছিল সবার সামনে সেটা আজো আমি জানি না। আমার জানবার কথাও না। প্রেম, আবেগ একটা নিখাদ গুপ্তধন।
যার যার মনের যখ ওতে পাহারা দেয়। ওদেরকেও দিয়েছে হয়ত। তাই সৌরভ ও আজ মৌমিতা কে মনে করে পুকুরপাড়ে একটা কাগজের নৌকা ভাসায়।
আমরা দুজন বন্ধু ততক্ষণ ঠায় বসে থাকি যতক্ষণ কাগজের নৌকা টা ডুবে না যায়। ডুবে গেলে বুকের একপাশে ব্যথা বাড়ে। ওটা বা'পাশ যেখানে প্রিয় মানুষগুলো জোর করে বাস করে।
(সমাপ্ত)


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

উত্তপ্ত পৃথিবী এবং চল্লিশ ডিগ্রি

  সাম্প্রতিক সময়ে হিট ওয়েভ এর প্রভাব (ছবিঃ Google) পৃথিবী কেন গরমঃ                       ধরা যাক, একটি কাপে বেশ গরম চা এবং অন্য একটি কাপে ফ...